সোমালিয়া ওয়েব নিউজঃ মুর্শিদাবাদ জেলার এই এবারের আলুর উৎপাদন বৃদ্ধির ঘটনা সত্যিই চমকপ্রদ, কিন্তু একই সঙ্গে কৃষকদের জন্য এটি একটি উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। অতিরিক্ত উৎপাদন যখন বাজারে পৌঁছায়, তখন সরবরাহ বেড়ে যাওয়ার ফলে দাম স্বাভাবিকভাবেই কমে যায়। যেহেতু বিঘা প্রতি ফলন ৫০ কুইন্টাল থেকে বেড়ে ৬০-৭০ কুইন্টালে পৌঁছেছে, এতে কৃষকরা তাদের উৎপাদিত আলুর জন্য যথাযথ মূল্য পেতে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। হিমঘরগুলির ধারণ ক্ষমতা যদি ৭১ হাজার মেট্রিক টন হয়, কিন্তু যদি তা অধিক আলুর পরিমাণের কারণে উপচে পড়ে, তাহলে তা ব্যবসায়ীদের জন্যও একটি বড় চ্যালেঞ্জ হতে পারে। অধিক সঞ্চয় ও সংরক্ষণ ক্ষমতার অভাবে আলু পচে যাওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়, যা আর্থিক ক্ষতির কারণ হতে পারে। এক্ষেত্রে সরকার এবং কৃষি বিভাগকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে, যেমন- দ্রুত বাজারজাতকরণ ব্যবস্থা তৈরি করা, রপ্তানি সুযোগ বৃদ্ধি করা, এবং কৃষকদের জন্য আরও সহায়ক মূল্য নির্ধারণ করা। এছাড়া আলু সংরক্ষণের জন্য হিমঘরগুলির ক্ষমতা বৃদ্ধিও জরুরি হয়ে পড়েছে।

More Stories
জয়রামবাটিতে স্টেশনের উদ্বোধন ১১ ডিসেম্বর করার দাবি : কামারপুকুর রেল চাই পক্ষের আবেদন
দার্জিলিংয়ে প্রবল বৃষ্টি ও ধসে মৃত ১৩, নিখোঁজ ১
কালীঘাটে বিজয়া সম্মিলনীতে মমতা–অভিষেক