সোমালিয়া ওয়েব নিউজ: বর্ধমানের আউসগ্রাম ১ নং ব্লকের অন্তর্গত ছোট্ট গ্রাম কেলেটি।আর্থিক কারণে দুর্গাপুজো সহ প্রায় কোনো পুজো হতো না। বাধ্য হয়ে গুসকরাতে সবাই ঠাকুর দেখতে যেত। তখন তো আর যোগাযোগ ব্যবস্থা এত ভাল ছিল না। গরুর গাড়ি ছিল প্রধান ভরসা। ‘মা’-কে আনার মত আর্থিক সামর্থ্য না থাকার জন্য মায়ের সন্তান লক্ষ্মীকে আনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সেই শুরু। তারপর ধারাবাহিক ভাবে এখানে ধুমধাম সহকারে লক্ষ্মীপুজো শুরু হয়। এসব প্রায় একশ বছর আগেকার ঘটনা। প্রথম থেকেই এখানে তিনদিন ধরে পুজো হয়। পুজোর সময় হিন্দু, মুসলিম প্রত্যেকেই অংশগ্রহণ করে। ফলে পুজোর মধ্যে দিয়ে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির নিদর্শন স্থাপিত হয়। হঠাৎ নয়, এটা ধারাবাহিকভাবেই চলে আসছে।পুজোর সময় তিনদিন ধরে বাউল সহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়। অর্থাৎ পুজোর সময় আনন্দের কোনো ঘাটতি থাকে না। তবে শোনা যাচ্ছে এবার নাকি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের কিছুটা কাটছাঁট করা হয়েছে। এতে অবশ্য পাড়ার বাসিন্দাদের মধ্যে কোনো ক্ষোভ হয়নি।
More Stories
জয়রামবাটিতে স্টেশনের উদ্বোধন ১১ ডিসেম্বর করার দাবি : কামারপুকুর রেল চাই পক্ষের আবেদন
দার্জিলিংয়ে প্রবল বৃষ্টি ও ধসে মৃত ১৩, নিখোঁজ ১
কালীঘাটে বিজয়া সম্মিলনীতে মমতা–অভিষেক