সোমালিয়া ওয়েব নিউজ: ত্রিপুরার বিভিন্ন অংশে বন্যা পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হয়নি। লাগাতার বর্ষণের জেরে নতুন নতুন এলাকা জলমগ্ন।ত্রিপুরায় গোমতি নদীর ওপর ডম্বর বাঁধ খুলে দেওয়ার কারণে বাংলাদেশের পূর্ব সীমান্তের জেলাগুলিতে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার খবর ঠিক নয় বলে বিদেশমন্ত্রক জানিয়েছে। এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারত ও বাংলাদশের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত গোমতি নদীর অববাহিকা অঞ্চলে গত কয়েকদিনে প্রবল বৃষ্টি হয়েছে। বন্যার মূল কারণ সেই বৃষ্টির উপচে পড়া জল। বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে প্রায় ১২০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে এই ডম্বর বাঁধ, যার উচ্চতা ৩০ মিটারের মত। এখান থেকে উত্পাদিত ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুত্ যায় বাংলাদেশে। পরিসংখ্যান উদ্ধৃত করে মন্ত্রক বলেছে, দুটি দেশের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত নদীগুলির বন্যা দুপারের মানুষেরই অভিন্ন সমস্যা। ঘনিষ্ঠ পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমেই যার সমাধান করা প্রয়োজন। আবহাওয়া দপ্তর আজ’ও অতিভারী বর্ষণের পূর্বাভাস দিয়েছে। গোমতী, মুহুরির মতো নদীর জল বিপদসীমার ওপর দিয়ে বইছে। বহু চাষের জমি ইতোমধ্যেই জলমগ্ন। মুখ্যমন্ত্রী ডঃ মানিক সাহা, আগরতলায় বন্যা কনলিত এলাকাগুলি সরেজমিনে পরিদর্শন করেছেন। তিনি ত্রাণ কেন্দ্রগুলিতে যান। সেখানে আশ্রয় নেওয়া মানুষজনের স্বাস্থ্য পরীক্ষার দিকেও বিশেষ নজর দিতে চিকিৎসকদের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
More Stories
নীতিশ সরকারের নতুন দান — ২৫ লক্ষ মহিলার ব্যাঙ্কে পৌঁছল ১০ হাজার টাকা
বিজয়া দশমী: অধর্মের পরাজয় ও ধর্মের জয় উদযাপন
মহা অষ্টমী : দেবী আরাধনার সর্বোচ্চ শিখর