সোমালিয়া সংবাদ, গোঘাট: গ্রাম ষোল আনার জায়গা ঘেরাকে কেন্দ্র করে বাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় তীব্র উত্তেজনা ছড়ালো গোঘাটের বালি গ্রাম পঞ্চায়েতের শ্যামবল্লভপুর গ্রামে। এই ঘটনায় গোঘাট থানার চারজনকে গ্রেফতার করেছে। জানা গেছে, গ্রামে একটি শীতলা মাতার মন্দির রয়েছে। ওই মন্দিরের জায়গা বেদখল হয়ে যাচ্ছিল। তাই গ্রাম ষোলো আনার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কয়েকদিন আগে মন্দিরের চারদিক বেড়া দিয়ে ঘেরা হয়। এই ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়ে স্থানীয় বাসিন্দা উত্তম ভুঁইয়ের পরিবার। দীর্ঘদিন ধরে ষোলআনার জায়গার উপর দিয়ে ওই পরিবার যাতায়াত করতো। কিন্তু ষোলআনার বক্তব্য, যেহেতু ওই পরিবারের যাতায়াতের জন্য নিজস্ব রাস্তা রয়েছে তাই ষোল আনার জায়গা ব্যবহার করা যাবে না। তবুও যদি কিছু বলার থাকে ষোলআনাকে জানাতে বলা হয়। মোহন ভুঁইয়ের অভিযোগ, উত্তম তা না করে ষোলআনা সদস্যদের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়ে, হুমকি দিতে থাকে। এরপর সোমবার রাতে হঠাৎই বহিরাগতদের নিয়ে একের পর এক বাড়িতে আক্রমণ চালায়। স্থানীয় বাসিন্দা জয়দেব বেরার বাড়িতে ঢুকে ভাঙচুর চালায়। পাশাপাশি আরও বেশ কয়েকটি বাড়িতে বাইরে থেকে ভাঙচুর করা হয় এবং পরিবারের সদস্যদের প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়। মন্দিরের চারদিকের বেড়া ভেঙে দেওয়া হয়। এই ঘটনায় এলাকার মানুষ ক্ষোভে ফেটে পড়েন। মঙ্গলবার সকালে ঘটনাস্থলে ছুটে যান বালি গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান মলয় নন্দী। তিনি এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেন। তিনি বলেন, যদি কোন বক্তব্য থাকতো গ্রাম ষোলআনা, পঞ্চায়েত বা প্রশাসনের যে কোন মহলে জানাতে পারতো। এভাবে বাইরে থেকে লোক এনে ভাঙচুর করা উচিত হয়নি। আমরা চাই পুলিশ আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করুক। মোহন ভুঁই এই ঘটনার উত্তম সহ বেশ কয়েকজনের বিরুদ্ধে গোঘাট থানায় অভিযোগ জানান। এরপর
More Stories
সারা ভারত গণতান্ত্রিক মহিলা সমিতির গোঘাট এক নম্বর আঞ্চলিক কমিটির তৃতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
গোঘাটে দুর্গোৎসবের মূল আকর্ষণ ‘রাবণ কাটা’ রথের মেলা
রামকৃষ্ণ সেতু ২৪x৫ ঘন্টা খোলা রাখার আবেদন মহাষষ্ঠী থেকে বিজয়া পর্যন্ত — দুর্গাপুজোয় নির্বিঘ্ন যাতায়াতের স্বার্থে বিধায়ক মধুসূদন বাগের মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি