সোমালিয়া ওয়েব নিউজ: অনেক প্রাণির প্রতি মানুষের একটা সহানুভূতি কাজ করলেও সাপের ক্ষেত্রে তা একেবারেই কাজ করেনা। সাপের খোলস ছাড়া ভালো না খারাপ।তা নিয়ে সমাজে নানা জনশ্রুতি আছে।সেই রখম এক জনশ্রুতি বা কথিত গল্প সামনে এলো। সাপ শব্দটার মধ্যে একটা অদ্ভুত আতঙ্ক আছে। অনেক প্রাণির প্রতি মানুষের একটা সহানুভূতি কাজ করলেও সাপের ক্ষেত্রে তা একেবারেই কাজ করেনা।বরং সাপ থেকে আসে ভয়। আর তাই সাপ দেখলে তাকে মেরে ফেলার কথাই প্রথম মনে আসে সাধারণ মানুষের।অবশ্য বাস্তু সাপ হলে তাকে নিয়ে এসব ভাবা হয় না। এই আপাত ভয়ংকর জীবটির ছেড়ে যাওয়া খোলস কিন্তু গৃহস্থের জন্য শুভ কিছুই বয়ে আনে।যে কাজটির কথা বলছি তাতে বড় ধরনের কোনও আর্থিক খরচের মধ্যে বা আদৌ কোনও ব্যয় চিন্তায় পড়তে হবে বলে মনে হয় না।করোনা পরিস্থিতিতে এবার মাদুর্গার কিসে আগমন, কিসে গমন, কী তার ফল বিভিন্ন সময়ে ভারতের নানা প্রান্তে ভ্রমণকালীন পথচলতি সাধুসঙ্গের সময় মানুষের কল্যাণে সাধুদের দেওয়া উপদেশের ভিত্তিতে এই কথাগুলি বলা।সাপের ছেড়ে যাওয়া খোলস গৃহীদের ক্ষেত্রে অত্যন্ত মঙ্গলজনক। খোলসের সামান্য একটু অংশ ক্যাশবাক্সে রাখলে বা রুপোর মাদুলিতে ভরে গলায় কিংবা বাহুতে ধারণ অথবা আলমারিতে রাখলে বিপদমুক্তি ও অর্থাগম অব্যাহত থাকে।আর এই জনশ্রুতি এখনও সমাজে প্রচলিত আছে।বিশেষ করে পাহাড়ি এলাকায় এই জনশ্রুতি ঘরে ঘরে শুনতে পাওয়া যায়।
More Stories
১৩ হাজার ডলারের বিনিময়ে কেনা এক টুকরো বিরানভূমি, যা পরিণত হলো প্রকৃতির স্বর্গে
কেন ব্যবহার করা হয় “ঘট” হিন্দু পূজায়?
মা দুর্গার মুখে উর্ণনাভ: মহামায়ার চিহ্ন